1) কোন দুটি দেশের মধ্যকার ‘Line of Actual Control (LAC)’ বিতর্কিত সীমান্তরেখা?
A: ভারত ও আফগানিস্তান
B: ভারত ও পাকিস্তান
C: পাকিস্তান ও চীন
D: ভারত ও চীন
2) ৪৯° উত্তর অক্ষরেখা কোন সীমান্তে অবস্থিত?
A: যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
B: উত্তর কোরিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়া
C: সোমালিয়া ও ইথিওপীয়া
D: জার্মানি ও পোলান্ড
3) সনোরা লাইন কোথায় অবস্থিত?
A: ইসরায়েল ও সিরিয়া
B: উত্তর কোরিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়া
C: যুক্তরাষ্ট্র ও মেক্সিকো
D: পর্তুগাল ও স্পেন
4) লাইন অব ডোমারকেশন কোন সিমান্তে অবস্থিত?
A: ইসরায়েল ও সিরিয়া
B: উত্তর কোরিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়া
C: যুক্তরাষ্ট্র ও সিরিয়া
D: পর্তুগাল ও স্পেন
5) পার্পল কোন সিমান্তে অবস্থিত?
A: ইসরায়েল ও সিরিয়া
B: উত্তর কোরিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়া
C: যুক্তরাষ্ট্র ও সিরিয়া
D: পর্তুগাল ও স্পেন
6) ব্লু লাইন কোন সিমান্তে অবস্থিত?
A: ইসরায়েল ও লেবানন
B: উত্তর কোরিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়া
C: যুক্তরাষ্ট্র ও মেক্সিকো
D: পর্তুগাল ও স্পেন
7) ফচ লাইন কোন সিমান্তে অবস্থিত?
A: যুক্তরাষ্ট্র ও মেক্সিকো
B: জার্মানি ও লিথুনিয়ার
C: জার্মানি ও পোলান্ড
D: ইসরায়েল ও আফগানিস্তান
8) কার্জন লাইন কোন সিমান্তে অবস্থিত?
A: পোলান্ড ও রাশিয়া
B: জার্মানি ও লিথুনিয়ার
C: জার্মানি ও পোলান্ড
D: ইসরায়েল ও আফগানিস্তান
9) ওডারনিস লাইন কোন সিমান্তে অবস্থিত?
A: পোলান্ড ও ফিনল্যান্ড
B: জার্মানি ও লিথুনিয়ার
C: জার্মানি ও পোলান্ড
D: ইসরায়েল ও আফগানিস্তান
10) হিন্ডারবার্গ লাইন কোন সিমান্তে অবস্থিত?
A: রাশিয়া ও ফিনল্যান্ড
B: জার্মানি ও ফ্রান্স
C: জার্মানি ও পোলান্ড
D: পাকিস্তান ও আফগানিস্তান
11) সিগফ্রিড লাইন কোন সিমান্তে অবস্থিত?
A: রাশিয়া ও ফিনল্যান্ড
B: জার্মানি ও ফ্রান্স
C: জার্মানি ও পোলান্ড
D: পাকিস্তান ও আফগানিস্তান
12) ম্যাজিনো লাইন কোন সিমান্তে অবস্থিত?
A: রাশিয়া ও ফিনল্যান্ড
B: জার্মানি ও ফ্রান্স
C: জার্মানি ও পোলান্ড
D: পাকিস্তান ও আফগানিস্তান
13) ম্যানারহেইম লাইন কোন সিমান্তে অবস্থিত?
A: রাশিয়া ও ফিনল্যান্ড
B: জার্মানি ও ফ্রান্স
C: জার্মানি ও পোলান্ড
D: পাকিস্তান ও আফগানিস্তান
14) ম্যাকমোহন লাইন কোন সিমান্তে অবস্থিত?
A: ভারত ও চীন
B: জার্মানি ও ফ্রান্স
C: জার্মানি ও পোলান্ড
D: পাকিস্তান ও আফগানিস্তান
15) রাশিয়া ও ফিনল্যান্ড এর মাঝে কোন রেখা বিদ্যমান?
A: ম্যাজিনো লাইন
B: ম্যানারহেইম লাইন
C: ওডারনিস লাইন
D: সনোরা লাইন
16) ভারত পাকিস্তানের মধ্যে কোন রেখা বিদ্যমান?
A: ম্যজিনো লাইন
B: সনোরা লাইন
C: রাডক্লিফ লাইন
D: লাইন অফ কন্ট্রোল
নিয়ন্ত্রণ রেখা বা লাইন অব কন্ট্রোলভারত ও পাকিস্তানের মধ্যবর্তী সামরিক বাহিনী দ্বারা নিয়ন্ত্রিত পূর্বতন জম্মু-কাশ্মীর দেশীয় রাজ্যের সীমানার মধ্যে অবস্থিত আন্তর্জাতিক সীমানা নির্ধারণকারী একটি রেখা, যা আইনত মান্যতা প্রাপ্ত আন্তর্জাতিক সীমারেখা গঠন না করলেও অমীমাংসিত অথচ কার্যকর হিসেবে রয়ে গিয়েছে। শুরুর দিকে অস্ত্র সংবরণ রেখা বা সিজ-ফায়ার লাইন নামে পরিচিত হলেও ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দের তেসরা জুলাই তারিখে হওয়া সিমলা চুক্তির পরে এটি নিয়ন্ত্রণ রেখা নাম ধারণ করে। ভারতের নিয়ন্ত্রণাধীন থাকা পূর্বতন দেশীয় রাজ্যের অংশ দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল তথা জম্মু ও কাশ্মীর এবং লাদাখে বিভক্ত, আবার পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রণাধীন অংশ আজাদ কাশ্মীর এবং গিলগিত-বালতিস্তান নামক দুটি প্রশাসনিক এককে বিভক্ত। নিয়ন্ত্রণ রেখার সর্ব উত্তরের বিন্দু এনজে৯৮৪২ নামে পরিচিত। এখান থেকে ভারত–পাকিস্তান সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ রেখার দক্ষিণতম বিন্দুর দিকে ক্রমশ অগ্রসর হয়েছে।
চিহ্নিত নিয়ন্ত্রণ রেখা সহ কাশ্মীরের রাজনৈতিক মানচিত্র
অপর একটি অস্ত্র সংবরণ রেখা ভারতীয় নিয়ন্ত্রণাধীন পূর্বতন জম্মু ও কাশ্মীর দেশীয় রাজ্যের লাদাখ এবং চীনের নিয়ন্ত্রণাধীন আকসাই চীনকে পৃথক করেছে। এর আরও পূর্ব দিকে রয়েছে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বা এলএসি।
জাতিসংঘের প্রাক্তন সভাপতি বিল ক্লিনটন ভারতীয় উপমহাদেশের বিশেষ করে কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণ রেখাকে বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এবং সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ আন্তর্জাতিক সীমারেখা বলে উল্লেখ করেছেন
17) ভারত ও চীনের মাঝে কোন রেখা বিদ্যমান?
A: ম্যজিনো লাইন
B: সনোরা লাইন
C: রাডক্লিফ লাইন
D: লাইন অফ একচুয়াল কন্ট্রোল
প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা একটি সীমানা রেখা যা চীনা নিয়ন্ত্রিত অঞ্চল থেকে ভারতীয় নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলকে পৃথক করে।[১]
প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ লাইনের পশ্চিম অংশ, যা হিমালয়ের অঞ্চলে চীনা-নিয়ন্ত্রিত ও ভারতীয়-নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলের মধ্যে অবস্থিত।ভারতের প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু এটিকে বলেছিলেন লাইনটি ১৯৬২ সালে একটি সংক্ষিপ্ত যুদ্ধের ফোকাস ছিল, যখন ভারতীয় ও চীনা বাহিনী জমি নিয়ন্ত্রণ করার জন্য লড়াই করেছিল, যেখানে ঘাসের স্তরও বৃদ্ধি পায় নি,
মানচিত্র ভারত ও চীনের পশ্চিমাঞ্চল (আকসাই চিন) অঞ্চল, ম্যাকার্টনি-ম্যাকডোনাল্ড লাইন, বিদেশী অফিস লাইনের সীমানা এবং চীন-ভারত যুদ্ধের সময় অঞ্চলগুলি দখল করে চীনের অগ্রগতির দাবী প্রদর্শন করে।
সাধারণ নিয়ন্ত্রণ লাইন শব্দটি ব্যবহৃত হয় এমন দুটি সাধারণ উপায় আছে। সংকীর্ণ অর্থে, এটি কেবলমাত্র দুই দেশের মধ্যে সীমান্তের পশ্চিমাঞ্চলীয় অঞ্চলে নিয়ন্ত্রণের লাইন বোঝায়। এই অর্থে, এলএসি পূর্বের ম্যাকমাহন লাইন (উভয় বিতর্কিত) এবং উভয়ের মধ্যে একটি ছোট অবিভাজিত বিভাগের সাথে একসাথে কার্যকরী সীমানা গঠন করে। বিস্তৃত অর্থে, এটি নিয়ন্ত্রণের পশ্চিমা লাইন এবং ম্যাকমাহন লাইন, উভয়ই বোঝাতে ব্যবহৃত হতে পারে, যেটি ভারত ও চীনের (পিআরসি) মধ্যকার কার্যকর সীমান্ত।
সমগ্র চীন-ভারতীয় সীমান্ত (পশ্চিম লকে, কেন্দ্রের ছোট অনির্বাচিত অংশ এবং পূর্বদিকে ম্যাকমাহন লাইন সহ) ৪,০৫৬ কিলোমিটার (২৫২০ মাইল) দীর্ঘ এবং পাঁচ ভারতীয় রাজ্যগুলির মধ্যে রয়েছে: জম্মু ও কাশ্মীর, উত্তরাখণ্ড, হিমাচল প্রদেশ , সিকিম এবং অরুণাচল প্রদেশ।[২]
চীনা পার্শ্বে এই লাইন তিব্বত স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের দিকে ছড়িয়ে পড়ে। ১৯২৬ সালের ১৯ জুলাই পর্যন্ত ১৯৯৩ সালের পর ভারত ও চীনের মধ্যে আনুষ্ঠানিক যুদ্ধবিরতির লাইন হিসাবে অস্তিত্ব ছিল, যখন তার অস্তিত্ব আনুষ্ঠানিকভাবে একটি দ্বিপক্ষীয় চুক্তিতে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ লাইন হিসাবে স্বীকৃত হয়।[৩] তবে চীনের পণ্ডিতরা দাবী করে যে, ২৪ অক্টোবর ১৯৫৯ তারিখে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরুর কাছে চিঠি লিখেছিলেন।
যদিও ভারত ও চীনের মধ্যে কোনো আধিকারিক সীমানা না থাকায় ভারত সরকার ১৮৬৫ সালের জনসন লাইনের মতো পশ্চিমাঞ্চলীয় সীমান্তে দাবি করে, পিআরসি সরকার ১৮৯৯ সালের ম্যাকার্টনি-ম্যাকডোনাল্ড লাইনের অনুরূপ একটি লাইন বা সীমানা বিবেচনা করে।[৪][৫]
18) পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মাঝে কোন রেখা বিদ্যমান?
A: ম্যানারহেম লাইন
B: ম্যাকমোহন লাইন
C: ডুরাল্ড লাইন
D: ম্যাজিনো লাইন
ডুরান্ড লাইন (পশতু: د ڈیورنډ کرښه; উর্দু: ڈیورنڈ لائن) হল আফগানিস্তান এবং পাকিস্তান সীমান্তে অবস্থিত একটি সীমান্ত রেখা বা লাইন।[১] এ রেখাটি পাকিস্তান ও আফগানিস্তান সীমান্তে প্রায় ২,৬৭০ কিলোমিটার জুড়ে অবস্থিত একটি আন্তর্জাতিক স্থল সীমান্ত।[১] এর পশ্চিম প্রান্তটি ইরানের সীমান্ত পর্যন্ত এবং পূর্ব প্রান্তটি চীনের সীমান্ত পর্যন্ত চলে গেছে। তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতীয় সিভিল সার্ভিসের একজন ব্রিটিশ কূটনৈতিক মার্টিমার ডুরান্ড ও আফগান রাজা আমীর আবদুর রহমান খান তাদের নিজ নিজ দেশের সীমা নির্ধারণের জন্য ১৮৯৩ সালে ব্রিটিশ ভারত ও আফগানিস্তানের আমিরাতের মধ্যে আন্তর্জাতিক সীমানা হিসেবে ডুরান্ড লাইন প্রতিষ্ঠা করেন। তখন থেকে আফগানিস্তান ও ব্রিটিশ ভারতের সীমানা ডুরাল্ড লাইন থেকে নির্ধারিত হয়।
ব্রিটিশরা তখন আফগানিস্তানকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে বিবেচনা করত। ১৮৯৩ সালের ১২ নভেম্বরে লিখিত একক পৃষ্ঠার একটি চুক্তিতে মোট সাতটি ছোট নিবন্ধ রয়েছে এবং এর মধ্যে ডুরান্ড লাইনের বাইরে হস্তক্ষেপ না করার প্রতিশ্রুতি রয়েছে।[২] এরপর ১৮৯৪ সালে একটি যৌথ ব্রিটিশ-আফগান সীমানা নির্ধারণ জরিপ শুরু হয়, যা প্রায় ১৩০০ কিলোমিটার সীমান্ত কভার করে। ১৯১৯ সালের অ্যাংলো-আফগান চুক্তির মাধ্যমে লাইনটি সামান্য পরিবর্তিত হয়। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান স্বাধীন হলে আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের সীমানা নির্ধারণের ক্ষেত্রে ডুরাল্ড লাইনকেই নির্ধারিত করা হয়।
আফগানরা কখনো ডুরান্ড লাইনকে স্বীকার করেননি। কারণ এটি পশতুন উপজাতীয় এলাকা ও বেলুচিস্তান অঞ্চলের মধ্য দিয়ে হওয়ার কারণে রাজনৈতিকভাবে জাতিগত পশতুনদের পাশাপাশি বেলুচ এবং অন্যান্য জাতিগোষ্ঠীকে বিভক্ত করেছে, যারা এখন সীমান্তের উভয় পাশে বাস করে। এটি আফগানিস্তানের উত্তর-পূর্ব ও দক্ষিণ প্রদেশ থেকে উত্তর- পশ্চিম পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়া, বেলুচিস্তান এবং গিলগিত- বালতিস্তানকে পৃথক করেছে। ভূ-রাজনৈতিক এবং ভূ-কৌশলগত দৃষ্টিকোণ থেকে এটিকে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমানা হিসেবে বর্ণনা করা হয়।[৩]
ডুরান্ড লাইন আন্তর্জাতিকভাবে পাকিস্তানের পশ্চিম সীমান্ত হিসেবে স্বীকৃত হলেও আফগানিস্তানে এটি অনেকাংশে অস্বীকৃত রয়ে গেছে। আফগানিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী এবং রাষ্ট্রপতি মুহাম্মদ দাউদ খান জোরালোভাবে এই সীমান্ত লাইনের বিরোধিতা করেন এবং এর বিপক্ষে একটি প্রচার যুদ্ধ শুরু করেছিলেন। ২০১৭ সালে আন্তঃসীমান্ত উত্তেজনার সময় প্রাক্তন আফগান রাষ্ট্রপতি কারজাই বলেন যে, আফগানিস্তান দুই দেশের মাঝে সীমানা হিসেবে ডুরান্ড লাইনকে কখনোই স্বীকৃতি দেবে না। ২০২১ সালে আফগানিস্তান দখল করা তালেবানও ডুরাল্ড লাইনকে উভয় দেশের সীমানা হিসেবে মান্য করে না বলে জানা যায়। এ নিয়ে উভয় দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী কয়েকবার সংঘর্ষেও জড়িয়েছে।
19) ভারত ও পাকিস্তান মাঝে কোন রেখা বিদ্যমান?
A: ম্যজিনো লাইন
B: সনোরা লাইন
C: রাডক্লিফ লাইন
D: লাইন অফ একচুয়াল কন্ট্রোল
র্যাডক্লিফ লাইন বা র্যাডক্লিফ রেখা হল ব্রিটিশ ভারতের পাঞ্জাব প্রদেশ ও বেঙ্গল প্রেসিডেন্সিকে বিভাজন করে নবগঠিত ভারত ও পাকিস্তানের সীমানা নির্ধারণকারী রেখা৷ এটি এই রেখার পরিকল্পনাকারী স্যার শেরিল র্যাডক্লিফ এর নামে নামাঙ্কিত৷ তিনি প্রায় ৮.৮ কোটি মানুষের বসতি ও সর্বমোট ১,৭৫,০০০ বর্গকিলোমিটার বিস্তৃৃত বাংলা ও পাঞ্জাব উভয় প্রদেশের জনবিন্যাসগত সুষ্ঠু বিভাজন পরিকল্পনার যুগ্মসভাপতি হিসাবে নিযুক্ত ছিলেন৷[১]
১৭ই আগস্ট ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দে ভারত বিভাজন সংক্রান্ত সীমানা নির্ধারণ রেখার অন্তিম পরিকল্পনা প্রকাশ করা হয়৷ বর্তমানে এই রেখাটির পশ্চিমভাগ ভারত–পাকিস্তান সীমান্ত ও পূর্বভাগ বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত নামে পরিচিত৷