গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান প্রবর্তিত হয়–
Q:গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান প্রবর্তিত হয়–
- A: ১৭ এপ্রিল, ১৯৯১
- B: ১৬ ডিসেস্বর, ১৯৭২
- C: ৭ মার্চ, ১৯৭২
- D: ২৬ মার্চ, ১৯৭৩
Correct Answer: B
Explanation:ব্যাখ্যা: ১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারির পর ২৩ জুন রাষ্ট্রপতি গণপরিষদ আদেশ জারি করেন। ১০ এপ্রিল গণপরিষদের প্রথম অধিবেশন বসে। এ অধিবেশনে খসড়া সংবিধান প্রণয়নের জন্য ৩৪ সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়। এ কমিটির সভাপতি ছিলেন ড. কামাল হোসেন। এ কমিটি গণপরিষদে খসড়া সংবিধান পেশ করে ১৯৭২ সালের ১২ অক্টোবর যা ৪ নভেম্বর গণপরিষদ কর্তৃক গৃহীত হয় এবং ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর হয়।
Related Post from this category
Q: FIR এর পূর্ণ অভিব্যক্তি কি?
- A: First Information Report
- B: First Investigation Report
- C: Fist Intelligence Report
- D: Federal Investigation Report
Correct Answer: A
Q: FIR কার নিকট দায়ের দায়ের করা যায়?
- A: স্থানীয় ম্যাজিস্ট্রেট
- B: বিচারকারী আদালত
- C: স্থানীয় থানা
- D: কোনোটিই নয়
Correct Answer: D
Q: Cheating এর সংজ্ঞা পেনাল কোর্ডের কোন ধারায় আছে?
- A: ৪২০
- B: ৪১৭
- C: ৪১৯
- D: ৪১৫
Correct Answer: D
Q: দÐবিধির কত ধারায় জালিয়াতির অপরাধের শাস্তির বিধান উল্লেখ আছে?
- A: ৪৫৬ ধারা
- B: ৪৬৪ ধারা
- C: ৪৬৫ ধারা
- D: ৪৫৮ ধারা
Correct Answer: C
Q: Penal code অনুযায়ী কোন ধারার অপরাধের জন্য মৃত্যুদÐ দেয়া যায় না?
- A: ৩০২
- B: ৩০৩
- C: ৩০৪
- D: ৩৯৬
Correct Answer: C
Q: কোন ব্যক্তির জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়Ñ
- A: ১৫৪ ধারা
- B: ১৬৪ ধারা
- C: ১৫৮ ধারা
- D: ১০১ ধারা
Correct Answer: D
Q: দন্ডবিধির কোন ধারায় গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিকে চব্বিশ ঘন্টার বেশি আটক রাখা যাবে না উল্লেখ আছে?
- A: ৬০ ধারায়
- B: ৬১ ধারায়
- C: ১৬৭ ধারায়
- D: ৬২ ধারায়
Correct Answer: D
Q: মানুষের চলাচল, আচরণ ও কর্মকাÐের ওপর বিধি নিষেধ বা নিয়ন্ত্রণ আরোপের জন্য জারী করা হয়Ñ
- A: ১৪৪ ধারা
- B: ৫৪ ধারা
- C: ৪২০ ধারা
- D: ১৬৪ ধারা
Correct Answer: A
Q: কেবল সন্দেহের বশবর্তী হয়ে বিনা ওয়ারেন্টে পুলিশ কোন ধারায় যে কাউকে গ্রেফতার করতে পারে?
- A: ৫৪ ধারা
- B: ১৪৪ ধারা
- C: ৪২০ ধারা
- D: ১৬৪ ধারা
Correct Answer: A
Q: সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের কোন ধারায় ‘বাধ্যতামূলক নিষেধাজ্ঞা’ সম্পর্কে বলা হয়েছে?
- A: ৫০ ধারা
- B: ৫৩ ধারা
- C: ৫৫ ধারা
- D: ৫৭ ধারা
Correct Answer: C
Q: দায়রা আদালত কোন অপরাধের বিচার করতে পারে না?
- A: হত্যা
- B: ডাকাতি
- C: অবৈধ অস্ত্র দখলে রাখা
- D: রাষ্ট্রদ্রোহিতা
Correct Answer: A
Q: নি¤œ আদালতে বিচারক নিয়োগের কার্যাবলী যে প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে পরিচালিত হয় তা হলোÑ
- A: পাবলিক সার্ভিস কমিশন
- B: আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়
- C: জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশন
- D: সুপ্রিম কোর্টের আপীল বিভাগ
Correct Answer: C
Q: জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধ মীমাংসার জন্য আইন কোনটি?
- A: সালিশি আইন
- B: বেসরকারি আইন
- C: দেওয়ানী আইন
- D: ফৌজদারী আইন
Correct Answer: C
Q: বিচার বিভাগ পৃথকীকরণে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের কাছ থেকে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটগণ দায়িত্ব নেনÑ
- A: হাইকোর্টের
- B: লেবার কোর্টের
- C: নি¤œ দেওয়ানি আদালতের
- D: নি¤œ ফৌজদারি আদালতের
Correct Answer: A
Q: বাংলাদেশের ফৌজদারী ও দেওয়ানী আদালতসমূহ কো মন্ত্রণালয়ের অধীনে ন্যস্ত?
- A: জনপ্রশাসন
- B: আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়
- C: স্বাররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে
- D: কোনো মন্ত্রণালয়ের অধীনে নয়
Correct Answer: B
Q: কততম সাংবিধানিক সংশোধনের মাধ্যমে সুপ্রিম কোর্টের বিকেন্দ্রিকরণ করা হয়?
- A: ৪র্থ সাংবিধানিক সংশোধন
- B: ৮ম সাংবিধানিক সংশোধন
- C: ৬ষ্ঠ সাংবিধানিক সংশোধন
- D: ৭ম সাংবিধানিক সংশোধন
Correct Answer: B
Q: মাজদার হোসেন মামলার পরিণতিÑ
- A: স্বাধীন নির্বাচন কমিশন
- B: প্রশাসনিক ট্রাইবুনাল প্রতিষ্ঠা
- C: বিচার বিভাগ পৃথকীকর
- D: স্বাধীন দুর্নীতি দমন কমিশন
Correct Answer: C
Q: যে বহুল আলোচিত মামলায় বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট বিচার বিভাগ পৃথকীকরণের জন্য নির্দেশনা প্রদান করেছেন সেটি হলোÑ
- A: মাজদার হোসেন বনাম বাংলাদেশ
- B: হালিমা খাতুন বনাম বাংলাদেশ
- C: আকবর হোসেন বনাম বাংলাদেশ
- D: আয়োনার হোসেন বনাম বাংলাদেশ
Correct Answer: A
Q: বিচার বিভাগ পৃথকীকরণ মামলার বাদীÑ
- A: মোস্তফা কামাল
- B: আমিরুল ইসলাম
- C: মাজদার হোসেন
- D: ড.
Correct Answer: C
Q: বাংলাদেশ নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগ পৃথকীকরণ হয়Ñ
- A: ১৬ ফেব্রæয়ারি ২০০৬
- B: ১ নভেম্বর ২০০৭
- C: ১৬ মার্চ ২০০৭
- D: ১৬ এপ্রিল ২০০৮
Correct Answer: B