Combine job preparation (10-20)
📘 কোর্সের নাম: কম্বাইন্ড চাকরি প্রস্তুতি (১০-২০ গ্রেড) 📝 কোর্স বিবরণ: এই কোর্সটি বাংলাদেশ সরকারের…
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুররে সকল সাহিত্য মনে রাখার কৌশল
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (৭ মে ১৮৬১ – ৭ আগস্ট ১৯৪১; ২৫ বৈশাখ ১২৬৮ – ২২ শ্রাবণ ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ) কলকাতার জোড়া কোর ঠাকুর পরিবারে জন্ম গ্রহন করেন ।বংশ পীরালী ব্রাহ্মন । পারিবারিক পদবি – কুশারী। বাংলাদেশ ও ভারেতের জাতীয় সংগীতের রচয়ীতা ।পিতা -দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর ; মাতা -সারদা সুন্দরী দেবী ; পিতামোহ- প্রিন্স দারকানাথ ঠাকুর ।
তিনি একাধারে বাঙালি কবি, ঔপন্যাসিক, সংগীতস্রষ্টা, নাট্যকার, চিত্রকর, ছোটগল্পকার, প্রাবন্ধিক, অভিনেতা, কণ্ঠশিল্পী ও দার্শনিক। তাকে বাংলা ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক মনে করা হয়। রবীন্দ্রনাথকে “গুরুদেব”, “কবিগুরু” ও “বিশ্বকবি” অভিধায় ভূষিত করা হয়। রবীন্দ্রনাথের ৫২টি কাব্যগ্রন্থ,৩৮টি নাটক,১৩টি উপন্যাসও ৩৬টি প্রবন্ধ ও অন্যান্য গদ্যসংকলন তার জীবদ্দশায় বা মৃত্যুর অব্যবহিত পরে প্রকাশিত হয়। তার সর্বমোট ৯৫টি ছোটগল্প ও ১৯১৫টি গান যথাক্রমে গল্পগুচ্ছ ও গীতবিতান সংকলনের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। রবীন্দ্রনাথের যাবতীয় প্রকাশিত ও গ্রন্থাকারে অপ্রকাশিত রচনা ৩২ খণ্ডে রবীন্দ্র রচনাবলী নামে প্রকাশিত হয়েছে। রবীন্দ্রনাথের যাবতীয় পত্রসাহিত্য উনিশ খণ্ডে চিঠিপত্র ও চারটি পৃথক গ্রন্থে প্রকাশিত। এছাড়া তিনি প্রায় দুই হাজার ছবি এঁকেছিলেন। রবীন্দ্রনাথের রচনা বিশ্বের বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে। ১৯১৩ সালে গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থের ইংরেজি অনুবাদের জন্য তিনি প্রথম অ-ইউরোপীয় এবং সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী প্রথম গীতিকার হয়েছিলেন।
উপন্যাস মনে রাখার কৌশল
গোড়া শেষের কবিতার চার অধ্যায় লিখতে গিয়ে চতুরঙ্গের চোখের বালিতে পরিণত হল। দুইবোন মালঞ্চ ও রার্জষিকে ঘরের বাইরে যোগাযোগ করে পেলনা বলে বৌ ঠাকুররানীর হাটে খুঁজতে গিয়ে নৌকাডুবি হল।”
উপন্যাস সুমহ
১.গোরা ২.শেষের কবিতা ৩.চার অধ্যায় ৪.চতুরঙ্গ ৫.চোখের বালি ৬.দুই বোন ৭.মালঞ্চ ৮.রার্জষি ৯.ঘরের বাইরে ১০.যোগাযোগ ১১.বৌঠাকুররানীর হাট ১২.নৌকাডুবি
ছোট গল্প মনে রাখার উপায়:
পোস্টমাস্টার কাবুলিওয়ালা দেনা পাওনার কর্মফলে হৈমন্তির দিদির পত্র রক্ষা করতে পারল না
ছোট গল্প সুমহ
১। পোস্টমাস্টার ২। কাবুলিওয়ালা ৩। দেনা পাওনা ৪। কর্মফল ৬। হৈমন্তি ৭। দিদি ৮। পত্র রক্ষা
প্রেমের গল্প মনে রাখার উপায়
পাত্রপাত্রী শেষ রাত্রের শেষ কথা বলার পর একই রাত্রিতে দৃষ্টিদান করে মাল্যদান করাল। সমাপ্তি মেয়েটি ল্যাবরেটরীকে নষ্টনীড় মনে করে পরে মধ্যম প্রায়শ্চিত্ত করল।
প্রেমের গল্প
১. পাত্র ও পাত্রী ২. শেষের রাত্রি ৩. শেষ কথা ৪. একরাত্রি ৫. দৃষ্টিদান ৬. মাল্যদান ৭. সমাপ্তি ৮. ল্যাবরেটরী ৮. নষ্টনীড় ৯. মধ্যবর্তনী (মধ্যম) ১০. প্রায়শ্চিত্ত
রবীন্দ্রনাথের বিখ্যাত নাটকগুলি
রাজা ও রাণী তাসের দেশে নটির পূজা করতে বসন্তকালের যাত্রায় রুদ্রচন্দ্রকে বিসর্জন দিয়ে বাল্মীকির প্রতিভাকে অচলায়তন করলেন। এই শুনে চিত্রাঙ্গদা অরূপবতী শ্যামাকে নিয়ে ডাকঘরে বসে মুক্তমনে তপসী জপতে শুরু করলেন। সেখানে আরো উপস্থিত ছিল রক্তকরবী, চন্ডালিকা ও মালিণী।
নাটকগুলি
১. রাজা ও রাণী ২. তাসের দেশ ৩. নটির পূজা ৪. বসন্ত ৫. কালের যাত্রা ৫. রুদ্রচন্ড ৬. বিসর্জন ৭. বাল্মীকির প্রতিভা ৮. অচলায়তন ৯. চিত্রাঙ্গদা ( নৃত্যনাট্য) ১০. অরূপরতন (অরূপবতী) ১১. শ্যামা (নৃত্যনাট্য) ১২. ডাকঘর ১৩. মুক্তধারা ( মুক্তমনে) ১৪. তাপসী ( তপসী) ১৫. রক্তকরবী ১৬. চন্ডালিকা ১৭. মালিণী ১৮. রাজা
কাব্যগ্রন্থ মনে রাখার উপায়
পূরবী ভানুসিংহ ঠাকুরের কবিকাহিনী নিয়ে বনফুল ও গীতাঞ্জলী লিখেছে। কিন্তু পুনশ্চ এর কথা ও কাহিনী নবজাতক লেখকেরা তাদের জন্মদিনে সানাই বাজিয়ে বিচিত্র চৈত্রালিকে উৎসর্গ করলেন। শেষসপ্তাহের সন্ধ্যায় গীতালি ও সঞ্চয়িতা গীত গাইতে গাইতে ও গল্পসল্প করতে করতে ক্ষণিকের মধ্যে বলাকার বাড়িতে উপস্থিত হল। পরিশেষে শেষলেখায় বলতে চাই, মানসী ও শ্যামলী আরগ্য হয়ে মহুয়া মনে প্রভাত সংগীতে ও ছড়ায় খেয়া পুরষ্কার পেল।
কাব্যগ্রন্থ সুমহ
১. পূরবী ২. ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলি ৩. কবিকাহিনী ৪. বনফুল ৫. গীতাঞ্জলী ৬. লেখন। (লিখেছে) ৭. পুনশ্চ ৮. কথা ও কাহিনী ৯. নবজাতক ১০. জন্মদিনে ১১. সানাই ১২. বিচিত্রতা ১৩. চৈত্রালি ১৪. চিত্রা ১৫. উৎসর্গ ১৬. শেষসপ্তক ১৭. সন্ধ্যা সংগীত ১৮. গীতালি ১৯. সঞ্চয়িতা ২০. গীতবিতান ২১. গল্পসল্প m২২. ক্ষণিকা ২৩. বলাকা ২৪. পরিশেষ ২৫. শেষলেখা ২৬. মানসী ২৭. শ্যামলী ২৮. আরগ্য ২৯. মহুয়া ৩০. প্রভাত সংগীত ৩১. ছড়ার ছবি ৩২. খেয়া
প্রহসন মনে রাখার উপায়
চিরকুমার সভার সভাপতি বৈকুন্ঠের আর শেষ রক্ষা হলো না।
প্রহসন গুলো
১. চিরকুমার সভা ২. বৈকুণ্ঠের খাতা ৩. শেষ রক্ষা
সামাজিক গল্প মনে রাখার উপায়
পোস্টমাস্টার হৈমন্তি দিদিকে ছুটি দিতে চাইলেও দিদি কাবুলিওয়ালার দেনা-পাওনার পণরক্ষা করার জন্য নিজের কর্মফল ও ব্যবধান রক্ষার জন্য মেঘ ও রৌদ্রের সাথে মিলিত হন।
সামাজিক গল্প সুমহ
১. পোস্টমাস্টার ২. হৈমন্তি ৩. ছুটি ৪. কাবুলিওয়ালা ৫. দেনা-পাওনা ৬. পণরক্ষা ৭. কর্মফল ৮. ব্যবধান ৯. মেঘ ও রৌদ্র ১০. দিদি
অতিপ্রাকৃত গল্প মনে রাখার উপায়
মণিহার তার ক্ষুধিত পাষান হৃদয়ে নিশীতে গুপ্তধনের জন্য জীবিত ও মৃত কঙ্কালের খনন কাজ করল। কিন্তু শুভা একে অতিথি আপদ মনে করল।
অতিপ্রাকৃত গল্প
১. মণিহার ২. ক্ষুধিত পাষান ৩. নিশীতে ৪. গুপ্তধন ৫. জীবিত ও মৃত ৬. কঙ্কাল ৭. শুভা (প্রকৃতি ও মানব সম্পকিত গল্প) ৮. অতিথি (ঐ) ৯. আপদ (ঐ)
রাজনৈতিক উপন্যাস
গোরা , চার অধ্যায়, ঘরে বাইরে,
সামাজিক উপন্যাস
নৌকাডুবি,চতুরঙ্গ,যোগাযোগ,দুইবোন,মালঞ্চ
ঐতিহাসিক উপন্যাস
বৌঠাকুরানীর হাট,রাজর্ষি
মন্তাত্তিক উপন্যাস
চোখের বালি
রম্যরচনা
পঞ্চভুত, লিপিকা, চরিত্র পুজা,
আত্মজীবনী
জীবনস্মৃতি, ছেলেবেলা, আত্মপরিচয়
কবিতা মনে রাখার উপায়
১৪০০ সালে আমাদের ছোট নদী আষাঢ় মাসে দুই বিঘা জমির ন্যায় জলে পূর্ণ ছিল। হিন্দুমেলার দোকানদার শাজাহানের নিরুদ্দেশ ও আত্মত্রাণ নির্জরেরর জন্য স্বপ্নভঙ্গ হয়ে রইল। তাহলে কি এই সবুজের অভিযান আমাদের কাজে প্রশ্ন হয়ে রইল ?
কবিতা গুলো
১. ১৪০০ সাল ২. আমাদের ছোট নদী ৩. আষাঢ় ৪. দুই বিঘা জমি ৫. ন্যায়দন্ড ৬. জলছবি ৭. হিন্দুমেলার উপহার ৮. সাজাহান ৯. নিরুদ্দেশ যাত্রা ১০. আত্মত্রাণ ১১. নির্জরেরর স্বপ্নভঙ্গ ১২. সবুজের অভিযান ১৩. প্রশ্ন
প্রবন্ধ মনে রাখার উপায়
আমার ছেলেবেলার জীবনস্মৃতি স্বদেশ থেকে বিশ্ব হয়ে কালান্তরে জাপান ও রাশিয়ার কাছে পৌঁছে গিয়েছে । সভ্যতার সংকট হিসেবে বাংলা ভাষার শব্দতত্ত্ব ইউরোপ ও জাভাবাসীর কাছে পঞ্চভুতের মত মনে হল।
প্রবন্ধ গুলো
১. আমার ছেলেবেলা ২. জীবনস্মৃতি ৩. স্বদেশ ৪. বিশ্বপরিচয় (বিশ্ব) ৫. কালান্তর ৬. জাপান যাত্রী ৭. রাশিয়ার চিঠি ৮. সভ্যতার সংকট ৯. বাংলা ভাষার পরিচয় ১০. শব্দতত্ত্ব ১১. ইউরোপ প্রবাসীর পত্র ১২. জাভাযাত্রীর পথ ১৩. পঞ্চভুত (রম্য গল্প
রবীন্দ্রনাথের সকল প্রথম
প্রথম কাব্য গ্রন্থ:- বনফুল (1880); প্রথম কবিতা:- হিন্দু মেলার উপহার(1874) ; প্রথম ছোটগল্প:-ভিখারিনী(1874);প্রথম নাটক :-বাল্মীকি প্রতিভা; প্রথম রচনা:-চয়নীকা ; প্রথম প্রবন্ধ;-বিবিধ প্রসঙ্গ ;প্রথম উপন্ন্যাস :- করুনা কিন্তু প্রথম প্রকাশিত বৌঠাকুরানীর হাট(1883);
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নামাঙ্কিত স্মারক ও দ্রষ্টব্যস্থল
- রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়, কলকাতা — রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নামাঙ্কিত বিশ্ববিদ্যালয়। জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষাপ্রাঙ্গন।
- বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়, বীরভূম — রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়। শান্তিনিকেতন এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষাপ্রাঙ্গন।
- শিলাইদহ কুঠিবাড়ি, কুষ্টিয়া, বাংলাদেশ — রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জমিদারি কুঠিবাড়ি।[১৯৯]
- রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজাদপুর, সিরাজগঞ্জ — রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সম্মানে বাংলাদেশে তার নামাঙ্কিত বিশ্ববিদ্যালয়।
- রবীন্দ্র পুরস্কার — রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নামাঙ্কিত পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ সাহিত্য পুরস্কার।
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আন্তর্জাতিক পুরস্কার — ভারত সরকার প্রদত্ত একটি আন্তর্জাতিক পুরস্কার।
- রবীন্দ্রসদন — রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নামাঙ্কিত কলকাতার একটি ঐতিহাসিক প্রেক্ষাগৃহ ও পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগের প্রধান কার্যালয়।
- রবীন্দ্র সেতু — রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নামাঙ্কিত হাওড়া ও কলকাতা শহরের মধ্যে সংযোগরক্ষাকারী সেতু।
- রবীন্দ্র সরোবর, কলকাতা — রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নামাঙ্কিত ভারতের একটি জাতীয় হ্রদ। এটি কলকাতার বৃহত্তম হ্রদ।[২০০]
- রবীন্দ্রনাথ সড়ক, যশোর, বাংলাদেশ । ‘মনিহার‘ সিনেমা হল থেকে চৌরাস্তার (চার রাস্তা) মোড় এর মধ্যে সংযোগরক্ষাকারী রাস্তা ।
- রবী ঠাকুর মোড়, দক্ষিণ কলকাতার ইএম বাইপাস ও রাসবিহারী অ্যাভিনিউ-এর সংযোগস্থলের নতুন নাম।[২০১]
- ৩০ জুন : আন্তর্জাতিক রবীন্দ্রকাব্যপাঠ দিবস
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কি কি পুরস্কার/সম্মাননা পেয়েছিলেন ?
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিলেন প্রথম অ-ইউরোপীয় যিনি সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন ১৯১৩ সালে। তাঁর কাব্যগ্রন্থ ‘গীতাঞ্জলি’র ইংরেজি অনুবাদের জন্য সুইডিশ অ্যাকাডেমি তাঁকে নোবেল পুরস্কার দিয়েছিল।
গুরুত্ব পূর্ন স্মৃতি বিজড়িত স্থান
শিলাইদহ গ্রাম বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী উপজেলার শিলাইদহ ইউনিয়নে অবস্থিত একটি পর্যটন গ্রাম-এলাকা। এখানে কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর স্মৃতি বিজড়িত কুঠিবাড়ি অবস্থিত।1889 সালে প্রথম এখানে আসেন ।এখানেই সোনার তরী কবিতা লিখেন ।
শাহজাদপুর (সিরাজগঞ্জ) -1890 সালে তিনি জমিদারি পরির্দশনে এখানে আসেন । দক্ষিন ডিহি ( ফুলতলা খুলনা) তার মাতা এবং স্ত্রী (মৃনারিনী দেবী) এখানে জন্ম গ্রহন করেন ।তাদের বিয়ে এ গ্রামে হয় ।
পতিসর আত্রাই নওগা তাদের জমিদারির কারিগ্রাম পরগনার সদর কাচারি ছিল পতিসরে । 1891 সালে প্রথম তিনি এখানে আসেন ।1937 আরো একবার আসেন এখানে এটি নাগর নদির তীরে অবস্থিত । 18 শতকে তার পূর্ব পুরুষরা দক্ষিন ডিহি থেকে কলকাতার গোবিন্দপুরে এসে পুরোহিতের কাজ করতেন আর তখন থেকে তাদের ঠাকুর বলে ডাকা হয় ।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সৃষ্ট চরিত্র সুমহ
- যোগাযোগ– কুমুদিনী, মধুসূদন, বিপ্রদাস, নবীন, মোতির মা
- দুইবোন– শর্মিলা, উর্মিলা, শশাঙ্ক, নীরদ
- মালঞ্চ– নীরজা, আদিত্য, সরলা, রমেন
- শেষের কবিতা-অমিত, লাবণ্য, শোভনলাল, কেতকী
- নৌকাডুবি– রমেশ, হেমনলিনী, কমলা, নলিনাক্ষ
- বৌ ঠাকুরানীর হাট — প্রতাপাদিত্য, রামচন্দ্র
- রাজর্ষি — হাসি, তাতা, ইন্দ্রনারায়ণ, বিল্বন পুরোহিত
- চোখের বালি- মহেন্দ্র, আশালতা, বিনোদিনী, বিহারী, রাজলক্ষ্মী ও অন্নপূর্ণা।
- গোরা- গোরা, বিনয়, সুচরিতা, ললিতা, লাবণ্য
- ঘরে বাইরে- বিমলা, নিখিলেশ, সন্দীপ, বিমলার জায়েরা, বিমলার দিদিশাশুড়
- চতুরঙ্গ- দামিনী, শচীশ, শ্রীবিলাস (বিশ্রী), জ্যাঠামশাই, গুরুদেব, শচীশের বাবা
- চার অধ্যায়- এলা, অতীন
- শেষের কবিতা- অমিত , লাবণ্য, কেতকী(কেটি), শোভনলাল
- যোগাযোগ- বিপ্রদাস, কুমুদিনী, মধুসূদন, নবীন, মোতির মা
- মালঞ্চ — আদিত্য, নীরজা, সরলা, রমেন
- দুই বোন- শশাঙ্ক, শর্মিল, ঊর্মিলা, নীরদ
- নৌকাডুবি — কমলা, রমেশ, নলিন
- প্রজাপতি নির্বন্ধ- জগত্তারিণী, অক্ষয়কুমার, পুরবালা, শৈলবালা, নীরবালা, নৃপবালা, শ্রীশ, বিপিন, রসিকদাদা
1. নন্দিনী চরিত্রের স্রষ্টা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (রক্তকরবী)
2. মধুসূদন, কুমুদিনী চরিত্রের স্রষ্টা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (যোগাযোগ)
3. রতন চরিত্রের স্রষ্টা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (পোস্ট মাস্টার)
4. দুখিরাম , চন্দরা চরিত্রের স্রষ্টা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (শাস্তি)
5. শর্মিলা, উর্মিলা চরিত্রের স্রষ্টা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ( দুইবোন)
6. অমল চরিত্রের স্রষ্টা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (ডাকঘর)
7. রাইচরণ চরিত্রের স্রষ্টা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (খোকাবাবুর প্রত্যাবর্তন)
8. অপূর্ব, মৃন্ময়ী চরিত্রের স্রষ্টা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (সমাপ্তি)
9. সুরবালা চরিত্রের স্রষ্টা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (একরাত্রী)
10. সুরবালা চরিত্রের স্রষ্টা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (একরাত্রি)
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সৃষ্ট চরিত্র সুমহ
- কাবুলিওয়ালা – রহমত, মিনি
- দেনা পাওনা – রামসুন্দর মিত্র, নিরুপমা
- ছুটি – ফটিক চক্রবর্তী, বিশ্বম্ভর
- দৃষ্টিদান – কুমু, অবিনাশ, হেমাঙ্গিনী
- জীবিত ও মৃত – কদম্বিনি, শ্রীপতি, যোগমায়া
- ব্যবধান – বনমালী, হিমাংশু মালি
- রামকানাই এর নির্বুদ্ধিতা – রমকানাই, গুরুচরণ, বড়দাসুন্দরী, নবদ্বীপচন্দ্র
- নিশীথে – মনোরোমা, হারান ডাক্তার
- দালিয়া – আমিনা, জুলেখা ওরফে তিন্নি, দালিয়া
- দান প্রতিদান – রাসমণি, রাধামুকুন্দ, ব্রযোসুন্দরী, শশীভূষণ
- অধ্যাপক – কিরণবালা বন্দ্যোপাধ্যায়, বামাচরণ, মহীন্দ্রকুমার, ভবনাথ
- জয় পরাজয় – শেখর, অপরাজিত, পুন্ডরীক্ষ
- স্বর্ণমৃগ – বৈদ্যনাথ, আদ্যনাথ, মুখ্যদা সুন্দরী
- ডিটেকটিভ – মন্মথ মজুমদার, মহিমচন্দ্র
- মুক্তির উপায় – ফকির চাঁদ, হৈমবতী, মাখনলাল
- ভিখারিনী – কমল, অমরসিংহ, মাখনলাল
- শেষ কথা – নবীনমাধব সেনগুপ্ত, অচিরা
- সমাপ্তি – অপূর্বকৃষ্ণ, মৃন্ময়ী
- খাতা – উমা, গোবিন্দলাল, প্যারীমোহন
- মানভঞ্জন – গোপনাথ শীল, গিরিবালা লবঙ্গ
- ক্ষুধিত পাষাণ – করিমা খা, মেহের আলী
- প্রগতিসংহার – সুরীতি, নীহারা
- স্ত্রীর পত্র শাস্তী – মৃণাল, বিন্দু, চন্দরা, ছিদাম, দুখিরাম
- তারাপ্রসন্নের কীর্তি – তারাপ্রসন্ন, দাক্ষায়নী
- গুপ্তধন – মৃত্যুঞ্জয়, হরিহর, শঙ্কর
- ল্যাবরেটরি – নন্দকিশোর, সোহিনী, নীলা, রেবতী, মন্মথ চৌধুরী
- খোকাবাবুর প্রত্যাবর্তন – রাইচরণ, খোকাবাবু
- অতিথি – তারাপদ, চারুশশী
- গিন্নি – আশু ওরফে গিন্নি
- দর্পহরণ – নির্ঝরিনী, হরিশ চন্দ্র হালদার
- সম্পত্তি সমর্পণ – বৃন্দাবন, গোকুলচন্দ্র, যজ্ঞনাথ
- নষ্টনীড় – অমল, চারুলতা, ভূপতি
- মনিহারা – ফনীভূষন, মনিমালিকা
- মাল্যদান – যতীন, পটল, কুরানী